#কেন ঘানি ভাঙা সরিষার তেল ? এই প্রাচীন পদ্ধতিতে তেল ভাঙ্গানো হলে তেলের প্রাকৃতিক গুণাগুণ সবচেেয় কম নষ্ট হয়। সংরক্ষণের জন্য কোন প্রিজারভেটিভও দিতে হয় না। তেল হয় মসৃণ যা বাজারে প্রচলিত তেলের মত চিটচিটে হয় না।
#ঘানি_ভাঙ্গা_খাঁটি_সরিষার_তেলর_উপকারিতাঃ ====================
ঔষধি গুণাগুণের জন্য প্রাচীনকাল থেকেই আয়ুর্বেদিক চিকিৎসায় ব্যবহার হয়ে আসছে এই তেল। ওমেগা আলফা ৩ ও ওমেগা আলফা ৬ ফ্যাটি এসিড, ভিটামিন ই ও অ্যান্টি অক্সিডেন্টের সমৃদ্ধ উৎস হওয়ায় সরিষার তেলকে স্বাস্থ্যকর তেল বলা হয়। এর অন্যান্য উপকার গুলো হল ঃ
কোলেস্টোরলরে মাত্রা কমিয়ে দেয় যা হৃদরোগের আশঙ্কা কমায়।
নিদ্রাহীনতা ও ক্যান্সার প্রতিরোধক।
শরীরের ও মাথা ব্যথা কমায়। শ্বাসকষ্টের প্রদাহ হ্রাস করে।
রক্ত সঞ্চালন বাড়ায়।
হজম প্রক্রিয়া এবং হরমোন নিঃসরণ মাত্রা বাড়িয়ে দেয়।
শরীরের পাচক রস নিঃসরণের পরিমাণ বাড়িয়ে দেয় যার ফলে ক্ষুধা বাড়ে।
চুলকে ঝলমলে করে তোলে।
খুশকি দূর করে।
শিশুদের চুল বৃদ্ধি করে।
শিশুদের ত্বকের কালো দাগ দূর করে।
চুল পাকা রোধ করে।
এতে প্রচুর পরমিাণে বিটা-ক্যারোটিন আছে যা নতুন চুল গজাতে সহায়তা করে।
শিশুদের শুষ্ক ত্বক মসৃণ ও কোমল করে।
দাঁত মজবুত করে।
সরিষার তেলের কিছু সুবিধা
সরিষার তেল প্রাকৃতিকভাবে ট্যান এবং কালো দাগগুলি দূর করে ত্বককে উজ্জ্বল করে। যেহেতু সরিষার তেল খুব ঘন এবং এতে উচ্চ মাত্রায় ভিটামিন ই রয়েছে তাই এটি ক্ষতিকারক অতিবেগুনী রশ্মি এবং অন্যান্য দূষকগুলি থেকে ত্বককে রক্ষা করতে পারে। তাই এটি ত্বকের ক্যান্সার প্রতিরোধও করতে পারে।
কয়েক ফোঁটা সরিষার তেল লাগিয়ে শুকনো ঠোঁট থেকে মুক্তি পাওয়া সম্ভব। যা ঠোঁটের জন্যও নিরাপদ। এটি চুল বৃদ্ধিতে সহায়তা করে, অকাল চুল পড়া রোধ করে এবং চুল পড়া কমায়। এই তেল ভিটামিন এবং খনিজ সমৃদ্ধ। বিশেষত বিটা ক্যারোটিনের পরিমাণ বেশি।
সুস্বাস্থ্য মূলত ক্ষুধার উপর নির্ভর করে। এটি পেটে হজমের রস উদ্দীপনা দিয়ে ক্ষুধা বাড়াতে সহায়তা করে। এটি মনস্যাচুরেটেড এবং পলিঅনস্যাচুরেটেড ফ্যাট সমৃদ্ধ এবং কোলেস্টেরল ভারসাম্য বজায় রাখতে সহায়তা করে। এটি কার্ডিওভাসকুলার রোগের ঝুঁকি হ্রাস করে।
এটিতে এমন একটি পদার্থ রয়েছে যা অ্যান্টার্সিকারিনোজেনিক উপাদান হিসাবে পরিচিত গ্লুকোসিনোলেট মলকে ধারণ করে। তাই সরিষার তেল ক্যান্সারযুক্ত টিউমার গঠনে রোধ করতে সহায়তা করে। ব্যাকটিরিয়া সংক্রমণের বিরুদ্ধে লড়াই করতে পারে। এতে অ্যালিল আইসোথিয়োকানেট নামে একটি অ্যান্টিফাঙ্গাল উপাদান রয়েছে যা ছত্রাকের সংক্রমণ নিরাময়ে কাজ করে।
সরিষায় তামা, আয়রন, ম্যাগনেসিয়াম এবং সেলেনিয়ামের উপস্থিতি রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে সহায়তা করে। সরিষা ক্যারোটিন এবং লুটিনের একটি ভাল উত্স। ভিটামিন এ, সি, কে এর উপস্থিতির কারণে এটি একটি দুর্দান্ত অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট হিসাবে কাজ করে যা বার্ধক্যকে দীর্ঘায়িত করে।
পরিমাণঃ এক লিটার (বোতলের ওজন বাদ দিয়ে ৯২০ গ্রাম)।
খালিছ ফুড সরিষার তেল কেন খাবেন?
- ভেজাল থেকে মুক্ত
- সর্বোচ্চ স্তরের বিশুদ্ধতা নিশ্চিত করা হয়েছে।
- আসল স্বাদ এবং গন্ধ আনতে ঘানি ব্যবহার করা হয়েছে।
Reviews
There are no reviews yet.